Image
ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ -অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ৫ এপ্রিল এক বিবৃতি প্রদান করেছেন:-

বিবৃতিতে তিনি বলেন, “ভারতে মুসলিম স্বার্থবিরোধী ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস ও বিজেপি সরকারের ধারাবাহিক মুসলিমবিরোধী পদক্ষেপে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি এবং নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। গত ৩ এপ্রিল ভারতের লোকসভায় পাসকৃত বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা, মালিকানা ও অধিকার হরণে বিজেপি সরকারের সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টার আরেকটি ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত। এই আইনের মাধ্যমে মুসলিমদের দানকৃত মসজিদ, মাদরাসা, কবরস্থান ও আশ্রয়কেন্দ্রের মতো ধর্মীয় সম্পদগুলোতে সরকারি হস্তক্ষেপ ও দখলের পথ তৈরি করা হয়েছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সংশোধনী বিলে ওয়াকফ বোর্ড ও কেন্দ্রীয় ওয়াকফ কাউন্সিলে অমুসলিম ২ জন সদস্য রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ফলে ওয়াকফ বোর্ডের ক্ষমতা অনেকটাই খর্ব হয়ে যাবে, যা মুসলমানদের জন্য চরম উদ্বেগের বিষয়। এর মাধ্যমে মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নগ্ন হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা বাড়বে। আমরা মনে করি, রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্যেই এই বিল পাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমানে ভারতে ২৫ কোটির বেশি মুসলমানের বসবাস। ভারতে হাজার বছরের পুরনো মসজিদ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নানা কূটকৌশলে ধ্বংস করা হচ্ছে। মুসলমানদের অন্যতম শরীয়তের বিধান ‘তিন তালাক’ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। লাভ ম্যারিজের নামে ধর্মান্তর প্রক্রিয়াকে সীমিত করা হয়েছে। গরুর গোশত রাখার অযুহাতে মুসলমানদের প্রায়ই পিটিয়ে হত্যা করা হচ্ছে। মুসলমানদের ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হচ্ছে। ভারতের বিজিপি সরকারের এসব কর্মকান্ডই প্রমাণ করা তারা চরম মুসলিম বিদ্বেষী।

আমরা ভারতের বিজিপি সরকারকে এসব মুসলিম বিদ্বেষী অপতৎপরতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে আশা প্রকাশ করছি যে, তারা ভারতের মুসলমানদের জীবন, সহায়-সম্পত্তিসহ সকল স্বার্থরক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের নিরাপত্তা বিধানে সব ধরনের ব্যবস্থা নিবে।”


Image
দখলদারিত্ব ও জুলুমবাজদের দিয়ে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয় - মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ

নারায়ণগঞ্জ মাসদাইর এলাকায় নারায়ণগঞ্জ থানা পূর্বের ১৩ নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যােগে ঈদ পূর্নমিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ। এসময় তিনি বলেন "আল্লাহর রাসূল বলেছেন যে ব্যক্তি রমজান পেয়ে তার গুনাহ খাতা মাফ করতে পারলো না, তার মতো হতভাগা আর কেউ নেই। পাশাপাশি আপানাদের মনে রাখতে হবে সমাজে যারা দখলদারিত্ব জুলুম চাদাঁবাজে লিপ্ত আছে তারা এমন গুনাগার ব্যক্তি দিয়ে সমাজে ভালো কাজ সম্ভব না। তারা শুধু বড় বড় গল্প ও আশার বানী শোনাতে পারবে কিন্তু আদতে সমাজ সংস্কার তাদের দ্বারা সম্ভব না। কারণ তারা নিজেদের সংস্কারই করেনা, সমাজ সংস্কার কোথায় থেকে করবে? এসময় তিনি আরো বলেন অতীত থেকে যারা শিক্ষা না নেয় তাদের ভবিষ্যৎ খুবই ভয়াবহ হয়।
নারায়ণগঞ্জ পূর্ব থানার আমীর ও মহানগরী কর্ম পরিষদের সদস্য মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে নারায়ণগঞ্জ পূর্ব থানার সেক্রেটারি হাফেজ কামরুল হোসাইনের সঞ্চালনায় এসময় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগরী জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুুল কাইয়ুম। তিনি বলেন "ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম ছাড়া সমাজে প্রকৃত পক্ষে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব না।"
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি আরো ছিলেন মহানগরী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইন, সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, মহানগরী কর্ম পরিষদের সদস্য সাঈদ তালুকদার, মজলিসে সূরা সদস্য মো ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, বিভিন্ন ওয়ার্ডের সভাপতি সেক্রেটারি সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।


Image
চাদাঁবাজ ও দখলদারিত্বমুক্ত বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে- মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ

দেশের জনগনের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে একমাত্র আল কুরআন। মানুষের বানানো মন্ত্র-তন্ত্র দিয়ে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না।
৪ এপ্রিল শুক্রবার বিকালে বন্দর থানা দক্ষিণ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যােগে "বন্দর দড়ি সোনাকান্দা", "লক্ষ্যারচর", "শান্তিনগর" এলাকায় ঈদ পূর্নমিলনী আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের (সদর-বন্দর) জামায়াতের প্রার্থী মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ। এসময় তিনি বলেন চাদাঁবাজমুক্ত দখলদারিত্ব মুক্ত বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। তিনি আরো বলেন দেশের জনগন ফ্যাসিস্টদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত ও সংস্কার না করে নির্বাচন চায়না। উক্ত ঈদ পূর্নমিলনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, মহানগরী কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা সাইফুূদ্দিন মনির, মহানগরীর শূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য ফরিদ আহমেদ প্রমূখ।
বন্দর থানা দক্ষিনের আমীর মাওলানা ফজলুল হাই জাফরীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি কাজী মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা আমীর মাওলানা খোরশেদ আলম ফারুকী, বন্দর উত্তর থানা আমীর মুফতী আতিকুর রহমান, এড. মো গোলাম সারোয়ার সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।


Image
লাঙ্গলবন্দে হিন্দু ধর্মালম্বীদের স্নানকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরা জোরদার করার আহবান মাওলানা মঈনুদ্দীন আহমাদের

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের স্নানকে ঘিরে নাশকতাকারীদের ষড়যন্ত্রকে রুখে দেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়ার আহবান মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদের
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় নাঙলবন্দের স্নানের পাপমুক্তির কথা স্মরণ করেই বহু বছর ধরে পুণ্যার্থীরা এই অষ্টমী-পুণ্যস্নান পালন করে আসছে দেশ ও বিদেশের বহু ধর্মাবলম্বীরা।
৪ এপ্রিল শুক্রবার সকালে বন্দর হাজীপুর এলাকায় এক ঈদ পূর্নমিলনী আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদের সদস্য মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ। এসময় তিনি আরো বলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব স্নানকে ঘিরে একদল নাশকতাকারীরা নাশকতা করার চেষ্টা চালাবে। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের ব্যপক প্রস্তুতি নেওয়ার আহবান জানান।
ঈদ পূর্নমিলনী আলোচনা সভায় বন্দর উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা খোরশেদ আলম ফারুকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আমীর আলহাজ্ব মমিনুল হক সরকার, বন্দর থানা উত্তরের আমীর মুফতি আতিকুর রহমান, বন্দর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আরিফুর রহমান প্রমূখ।
এসময় তিনি আরো বলেন জালিম সরকার পতনের পরে একটি ব্যতিক্রমী ও স্বস্তিতে ঈদ উদযাপন করলো দেশের মানুষ। ঠিক তেমনি হিন্দু ধর্মাবলম্বীরাও এতোদিন কোণঠাসা ছিল তারাও একটি স্বস্তিতে স্নান উৎসব পালন করবে এবার। তাই স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি জোরালো করার আহবান জানান।


Image
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বন্দর ইউনিয়নের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নারায়ণগঞ্জ বন্দর ইউনিয়নের উদ্যোগে ঈদ  পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বন্দর ইউনিয়ন কুশিয়ারা এলাকার  জুলাই-আগস্ট বিপ্লব ২৪ এর শহীদ আবুল হাসান সুজন এর গর্বিত পিতা মো: জাকির হোসেন। অনুষ্ঠানে বক্তব্যে তিনি বলেন, গত বছর আমার সন্তানকে নিয়ে ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছি কিন্তু এই বছর আমার সন্তান আর আমার কাছে নাই, সন্তানহারা পিতার ঈদ সত্যি খুব কষ্টের।আমি সকল শহীদদের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করে সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।
ইউনিয়ন আমির জনাব মোঃ আব্দুল করিমের সভাপতিত্বে  ও ইউনিয়ন সেক্রেটারি জনাব মোঃ মাহবুবুর রহমানের উপস্থাপনায়
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে  ইসলামী নারায়ণগঞ্জ মহানগর সূরা ও কর্ম পরিষদ সদস্য ব্যাংকার সাইফুদ্দিন  মনির। বন্দর উপজেলার থানা  সেক্রেটারি জনাব মাওলানা আরিফুর রহমান, জামায়াত নেতা ব্যাংকার আমিনুল ইসলাম, ব্যাংকার মোহাম্মদ জাকির হোসেন, জানে আলম, আলহাজ্ব শামসুদ্দোহা,জাহিদ হোসেন,মোঃ নজরুল ইসলাম মাস্টার, সুমন রানা সহ অসংখ্য জামায়াত নেতাকর্মীরা


Image
সরকারি তত্ত্বাবধানে ঈদ আনন্দ মিছিলে মূর্তি প্রদর্শনীতে নিন্দা জ্ঞাপন অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের

সরকারি তত্ত্বাবধানে ঈদ আনন্দ মিছিলে মূর্তি প্রদর্শনীতে নিন্দা জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ২ এপ্রিল ২০২৫ নিম্নোক্ত বিবৃতি প্রদান করেছেন:

"ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসনামলে সাধারণ মানুষের মাঝে ঈদ নিয়ে আলাদা ধরনের উৎসাহ উদ্দীপনা ছিলো না। কিন্তু এবারের ঈদ সকলের মাঝেই যেন প্রকৃত ঈদ হয়ে ফিরে এসেছে। সরকারি উদ্যোগে সুলতানী আমলের মতো করে ঈদ উদযাপন আমাদের জীবনে আনন্দের নতুন মাত্রা তৈরি করেছে।

কিন্তু ঢাকায় ঈদ মিছিলে মূর্তি সদৃশ প্রতীক নিয়ে অংশগ্রহণ আমাদের গভীরভাবে মর্মাহত করেছে। ঈদ মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি পবিত্র উৎসব এবং ইসলাম মূর্তি, প্রতিমা বা কোনো দৃশ্যমান অবয়বের মাধ্যমে ধর্মীয় আনন্দ প্রকাশের অনুমতি দেয় না। ইসলামের ইতিহাসে এমন কোনো দৃষ্টান্ত নেই, যেখানে রাসূল (সা.), সাহাবা বা পরবর্তী খলিফারা ঈদ উদযাপনে মূর্তি বা প্রতিমা বহন করেছেন।

আমরা সংশ্লিষ্ট সকলকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই-
ঈদ আমাদের ধর্মীয় আবেগের বিষয়। একে সাংস্কৃতিক পরীক্ষাগারে পরিণত করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামী ঐতিহ্যের বাইরে গিয়ে প্রতিমা সংস্কৃতি অন্তর্ভুক্তির প্রচেষ্টা ঈদকে ঘিরে সরকারি উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এই আনন্দ মিছিলকে জনগণের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

সম্প্রতি ঈদ মিছিলে মূর্তি সদৃশ প্রতীক বহনের ঘটনা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও ঈদের পবিত্রতার পরিপন্থী। যারা ঈদ আয়োজনে অপ্রয়োজনীয় এই বিতর্ক সৃষ্টি করেছে, তাদের বিষয়ে অনুসন্ধান করে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।" 


Image
বন্দর উপজেলার গণমানুষের সাথে নারায়ণগঞ্জ -৫ আসনের (সদর-বন্দর) জামায়াতের প্রার্থী মাওলানা মঈনুদ্দীন আহমাদের গণসংযোগ

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও নারায়ণগঞ্জের গণমানুষের নেতা মাওলানা মঈনুদ্দীন আহমাদ আজ নারায়ণগঞ্জ ৫ আসনের বন্দর উপজেলার মানুষকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বন্দর উপজেলা আমীর মাওলানা খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে প্রায়ই দশটি স্পটে আজকের এই ব্যাপক দাওয়াতি গণ সংযোগ এবং এর শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
গণসংযোগে অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার কর্ম পরিষদ সদস্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মাসুদুর রহমান গিয়াস,নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, বন্দর দক্ষিণ থানা আমির মাওলানা ফজলুল হাই জাফরি, সেক্রেটারি কাজী রেদওয়ানুল হক মামুন। বন্দর উপজেলা সেক্রেটারি আরিফুল ইসলাম।আরো উপস্থিত ছিলেন মুছাপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান মাওলানা রেজাউল করিম রাজা হুজুর, বিশিষ্ট ব্যাংকার মাওলানা আমিনুল ইসলাম, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি আব্দুস সালাম, মুছাপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি মোঃ আজমাইন, বন্দর ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল করিম প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।গণসংযোগে ব্যাপক স্থানীয় ময়মুরুব্বী গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


Image
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াত

পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর জামায়াত।
মহানগর আমীর মুহাম্মদ আবদুুল জব্বার ও সেক্রেটারী ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইনের পক্ষ থেকে দেশে- বিদেশে যে যেখানে আছেন এবং নারায়ণগঞ্জবাসীকে ঈদ মুবারক ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় তারা বলেন, ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পুরো এক মাস সিয়াম সাধনার পর পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করে থাকেন। যা মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য অত্যন্ত আনন্দের। রহমত,বরকত ও মাগফিরাত এর মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভই যার প্রধান উদ্দেশ্য।
বিশ্বের মুসলমানদের অন্যতম আনন্দ উৎসব হলো পবিত্র ঈদুল ফিতর। এই দিন সকল মানুষকে ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে শিখায়।
সংযমের ব্রত হয়ে ব্যক্তি তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে সোনার মানুষ তৈরী হওয়ার এক অনন্য সুযোগ তৈরী হয়।
নেতৃবৃন্দ পবিত্র ঈদুল ফিতরে ফিলিস্তিনের নিরীহ মুসলিম জনগোষ্ঠীসহ নির্যাতিত মুসলমানদের সুখ,শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য কামনা করেন।
জামায়াত নেতৃবৃন্দ সংগঠনের সর্বস্তরের জনশক্তি ও নগরীর বিত্তবানদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, নগরীর খেটে খাওয়া শ্রমজীবী সাধারণ গরীব মানুষের সাথে ঈদের আনন্দ ভাড়াভাগি করে নিতে তাদের প্রতি সহযোগীতার হাত বাড়ীয়ে দিতে হবে।
এসময় তারা দেশ- বিদেশে অবস্থানরত সকলকে পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা জানান।


Image
জনাব আব্দুর রহিম এর মাতার মৃত্যুতে মহানগর জামায়াতের শোক


নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতের রুকন, সদর উত্তর সাংগঠনিক থানা সেক্রেটারি আব্দুর  রহিমের মাতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন মহানগর জামায়াতের আমির মাওলানা আবদুল জব্বার ও সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইন।
এক শোকবার্তায় তারা বলেন আমাদের প্রিয় মাতা ইন্তেকাল করেছেন।ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মহান আল্লাহ মায়ের ভুল- ত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতবাসী করবেন সেই দোয়া করছি। সেই সাথে মরহুমার শোকাহত পরিবারকে সবর করার তাওফিক দান করুন। আমিন।


Image
জামায়াতে ইসলামী কল্যাণমূলক সমাজ বিনির্মানে কাজ করছে- মাওলানা মইনুদ্দিন আহমদ

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য এবং নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সাবেক আমীর  মাওলানা মঈন উদ্দিন আহমদ বলেছেন যে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি কল্যাণমূলমুখী, ইনসাফ পূর্ণ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করছে। ইনসাফপূর্ণ সমাজে কোন মানুষ জুলুমের শিকার হবেনা,অধিকার  হারা হবেনা, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কোন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে না। তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। এই জন্য ইনসাফপুর্ন ও ন্যায় ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের জন্য সকলকে প্রচেষ্টা চালানোর জন্য তিনি আহবান জানান।

তিনি আজ ২৯ মার্চ শনিবার সকালে মহানগরীর সদর পশ্চিম থানার  দেওভোগ এলাকায় সর্বসাধারণের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সমস্ত কথা বলেন।

নারায়ণগঞ্জ সদর পশ্চিম থানা আমির এডভোকেট আক্তার হোসেনের সভাপতিত্তে এবং সেক্রেটারি জনাব সাইদুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত প্রোগ্রামে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ  মহানগরীর কর্মপরিষদের সদস্য মানব সম্পদ ও সাংস্কৃতিক বিভাগীয় দায়িত্বশীল জনাব মোঃ জাকির হোসেন।
বিশেষ অতিথির বক্তবে জনাব মোঃ জাকির হোসেন বলেন যে, ইনসাফপুর্ন সমাজ ও মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলে কাউকে রাস্তায় এসে, লাইনে দাঁড়িয়ে কোন সহযোগিতা  গ্রহণ করতে হবে না। রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা তাদের ঘরে ঘরে  পৌছিয়ে দেওয়া হবে। আল্লাহর আইন ও সৎ  নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হলেই কেবল সেটা সম্ভব।  জামায়াতে ইসলামী  আল্লাহর আইন এবং সৎ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে। তিনি সকলকে  ইসলামী সমাজ বিনির্মাণে জামায়াতে ইসলামীকে  সহযোগিতা করার
আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্য মধ্যে উপস্থিত ছিলেন থানা সেক্রেটারি সাঈদুর রহমান, কর্মপরিষদ সদস্য আলামিন,সিরাজুল ইসলাম, আদুল করিম, কাশীপুর ইউনিয়ন সভাপতি অলিউল্লাহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ