- জনগন জামায়াত কে ভোট দেওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে নিছে- আবদুল জব্বার
- মদনপুর,মদনগঞ্জ রাস্তাটি সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
- ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল বিজয়ী হওয়ায় মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমদ এর অভিনন্দন
- অভিনন্দন ডাকসুতে বিজয়ী প্যানেলকে!!
- নারায়ণগঞ্জকে MRT-2 (মেট্রোরেল) প্রকল্পে যুক্ত করার দাবিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক এর নিকট বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর স্মারকলিপির প্রদান
যানবাহন ভাঙচুর ও গাড়িতে আগুন বেক্সিমকো শ্রমিকদের
গাজীপুরে বেক্সিমকো গ্রুপ ও আশপাশের কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে চন্দ্রা নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ হয়েছে। এ সময় যানবাহন ভাঙচুর এবং কয়েকটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
জার্সিতে পাকিস্তানের নাম লিখতে বাধ্য হচ্ছে ভারত!
নিজেদের জার্সিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক পাকিস্তানের নাম লিখতে আপত্তি জানায় ভারত। যদিও এবার আইসিসির হস্তক্ষেপে নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে তারা।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জার্সি ইস্যুতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নতুন সচিব দেবজিৎ সাইকিয়া ক্রিকবাজকে বলেন, ‘আইসিসি নির্দেশনা যাই হোক আমরা সেটা অনুসরণ করব।’
ভারতের আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয় আইসিসি। এই নিয়মে ভারত তাদের ম্যাচগুলো খেলবে দুবাইতে।
নিজেদের জার্সিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক পাকিস্তানের নাম লিখতে আপত্তি জানায় ভারত। যদিও এবার আইসিসির হস্তক্ষেপে নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে তারা।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জার্সি ইস্যুতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের নতুন সচিব দেবজিৎ সাইকিয়া ক্রিকবাজকে বলেন, ‘আইসিসি নির্দেশনা যাই হোক আমরা সেটা অনুসরণ করব।’
ভারতের আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয় আইসিসি। এই নিয়মে ভারত তাদের ম্যাচগুলো খেলবে দুবাইতে।
মোদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস, গুম তিন প্রকৌশলী
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে ২০২০ সালে ভারতের হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রধান অতিথি করার প্রতিবাদে ফেসবুকে লেখালেখি করায় তিন প্রকৌশলীকে গুম করে ভয়াবহ নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা এবং গুমের সময় অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। গুমের ঘটনায় র্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তাকেও শনাক্ত করেছেন তারা।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে ২০২০ সালে ভারতের হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রধান অতিথি করার প্রতিবাদে ফেসবুকে লেখালেখি করায় তিন প্রকৌশলীকে গুম করে ভয়াবহ নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা এবং গুমের সময় অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। গুমের ঘটনায় র্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তাকেও শনাক্ত করেছেন তারা।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে ২০২০ সালে ভারতের হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রধান অতিথি করার প্রতিবাদে ফেসবুকে লেখালেখি করায় তিন প্রকৌশলীকে গুম করে ভয়াবহ নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা এবং গুমের সময় অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। গুমের ঘটনায় র্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তাকেও শনাক্ত করেছেন তারা।
গণপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠায় দলমত নির্বিশেষে সকলকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান
সংবাদপত্র ও মিডিয়া দলননীতির প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান
১৬ জুন সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর
সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৫ জুন এক
বিবৃতি প্রদান করেছেন।
বিবৃতিতে
তিনি বলেন, “তৎকালীন সরকার ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশে একদলীয় শাসন
কায়েমের লক্ষ্যে বাকশাল গঠন করে করে দেশ থেকে গণতন্ত্রকে নির্বাসনে
পাঠিয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় সেই বাকশালী সরকার ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন দৈনিক
বাংলা, বাংলাদেশ টাইমস, ইত্তেফাক ও বাংলাদেশ অবজারভার-এ চারটি সংবাদপত্র
সরকারি নিয়ন্ত্রণে চালু রেখে বাকী সকল সংবাদপত্রের প্রকাশনা বাতিল করে দিয়ে
সংবাদপত্র ও মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করেছিল। ফলে হাজার হাজার
সাংবাদিক, কর্মচারী ও কর্মকৌশলী বেকার হয়ে পড়েছিল। বেকারত্বের অভিশাপ মাথায়
নিয়ে সাংবাদিক-কর্মচারী ও কর্মকৌশলীগণ পরিবার-পরিজন নিয়ে অনাহার-অর্ধাহারে
মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়েছিল। সংবাদমাধ্যম ও বাক-স্বাধীনতা হরণের ক্ষেত্রে
বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি একটি কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত।
বিবৃতিতে
তিনি আরো বলেন, একইভাবে বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেই সংবাদপত্র ও
মিডিয়ার উপর দমন-নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে। তারই ধারাবাহিকতায় দৈনিক আমার
দেশ, চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টেলিভিশন ও ইসলামিক টিভির সম্প্রচার এবং বহু
অনলাইন নিউজ পোর্টালসহ বেশকিছু সংবাদপত্র ও মিডিয়ার প্রকাশনা অন্যায়ভাবে
বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে গত ১৫ বছরে এই সরকারের আমলে হাজার হাজার সাংবাদিক
বেকারত্বের মুখে পড়েছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যম এখন ইতিহাসের সবচেয়ে
ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বস্তুনিষ্ঠ ও সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা প্রায় অসম্ভব
হয়ে পড়েছে। অকল্পনীয় হুমকির মুখে পড়েছে সাংবাদিকদের জীবন ও জীবিকা। এ সব
গণবিরোধী কর্মকা-ের মাধ্যমে সরকারের কুৎসিত চেহারাই অত্যন্ত স্পষ্টভাবে
ফুটে উঠেছে।
বিবৃতিতে তিনি বলেন,
সাংবাদিকদের মুখ বন্ধ করতে বর্তমান সরকার ২০১৮ সালের অক্টোবরে ৩২ ধারা
হিসেবে পরিচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নামে জঘন্য কালাকানুন তৈরি করে। আইনটি
নিবর্তনমূলক হওয়ায় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও দেশি-বিদেশি
সংবাদপত্র সংস্থার চাপের মুখে পড়ে সরকার। সরকার আইওয়াশ হিসেবে আবারো ২০২৩
সালে আগের আইনটির নামে মাত্র কিছু ধারা পরিবর্তন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা
আইন-২০২৩’ নতুন শিরোনাম দিয়ে আরেকটি কালাকানুনের ব্যবস্থা করে। দেশের জনগণ
মনে করে, এই আইনটিও নতুন অবয়বে নিবর্তনমূলক আইন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে
মাত্র।
তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যমের
স্বাধীনতা দমনে বর্তমানে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইনটি’ অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার
করা হচ্ছে। এই নিবর্তনমূলক কালাকানুনে বহু সাংবাদিক ও মুক্তচিন্তার মানুষকে
হয়রানি করা হচ্ছে এবং তাঁদেরকে বিনা অপরাধে বছরের পর বছর জেলে আটকে রাখা
হয়েছে। দেশের সকল রাজনেতিক দল, বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিক সমাজ এ কালো আইনের
বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা সত্ত্বেও সরকার সেদিকে মোটেই কর্ণপাত করেনি। মূলত
সাংবাদিক সমাজের কলম বন্ধ করতেই সরকার নতুন এই কলাকানুনটি প্রণয়ন করেছে।
সাংবাদিক,
সংবাদপত্র ও মিডিয়ার উপর জুলুম-নিপীড়ন এবং দমননীতি বন্ধ করে দিগন্ত টিভি,
ইসলামিক টিভি, চ্যানেল ওয়ানের সম্প্রচার এবং আমার দেশ পত্রিকার প্রকাশনার
উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা অবিলম্বে প্রত্যাহার করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট
কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সেই সাথে সরকারের সংবাদপত্র ও মিডিয়া
দলননীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার জন্য আমি সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবী
মহলসহ দল-মত-নির্বিশেষে সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”
বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ বন্যাদুর্গতদের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বান -অধ্যাপক মুজিবুর রহমান
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে জামায়াত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চায় -মাওলানা আবদুল হালিম
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, “আধিপত্যবাদীদের সহায়তায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর ঢাকার রাজপথে লগি-বৈঠার তাণ্ডব চালিয়ে আওয়ামী লীগ যেদিন গণতন্ত্র হত্যার পথ সূচনা করেছিল, মূলত সেদিনই বাংলাদেশ পথ হারায়। বিগত ১৭ বছরে জামায়াতে ইসলামীর ১১ জন শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে তারা ফাঁসি দিয়ে এবং জেল-জুলুম ও নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করেছে। সারাদেশে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ বিরোধীদলের শতশত নেতাকর্মী, আলেম-উলামা, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ বহু মানুষকে হত্যা, গুম ও খুন করেছে এবং হাজার হাজার নেতাকর্মীকে হামলা-মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। তাদের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মুক্তিকামী ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ গণআন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেয় এবং দেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়।”